https://www.digistore24.com/redir/511400/Prithwishtutun/ 

Complete Unity/Unreal/Godot ChatGPT, AI, Development Bundle
Member area and video courses:https://www.digistore24.com/redir/511400/Prithwishtutun/ 

Unlock the Future of Tech and Gaming with the Complete Unity/Unreal AI and ChatGPT Bundle+

Why Settle When You Can Excel? Why aim for mediocrity when you can dominate the tech world? Whether you're eyeing passive income, automating your side hustle, or plunging into game development, we've got you covered.

Future-Proof Skills Big names like Apple and Meta (Facebook) are banking on AI and ChatGPT. Why not arm yourself with THE skills you need for the 2020s?

A Masterclass for the Modern Age Our 200-hour course bundle caters to every tech enthusiast's needs:

• Game Development: Turn your gaming passion into a money-making venture.
• AI & ChatGPT: Equip yourself to build the future and stay ahead of automation.
• Virtual and Augmented Reality: Learn to create immersive experiences.

Five Levels, Limitless Potential

• Level 1: Your journey starts with beginner-friendly Unity and Unreal Game development.
• Level 2: Take game creation to the next level by incorporating ChatGPT.
• Level 3: Hone your skills with 15 advanced games and even delve into blockchain.
• Level 4: Master machine learning, neural networks, and procedural generation.
• Level 5: Prepare yourself for job interviews with a comprehensive set of questions and answers covering Unity and Unreal engines.
• Level 6: Learn Godot game development from scratch. Build machine learning projects in Godot.

Legacy Content—Your Secret Bonus Get 100 FREE hours of extra content covering Unity and Unreal. That’s like owning an entire library of tech knowledge at no extra cost!

Invest in the Bundle, Invest in Yourself Your tech ascendancy starts now. Propel your career, secure your financial future, and become the job creator of tomorrow.

Don't Get Left Behind. Seize Your Tech Future Today!

https://www.digistore24.com/redir/511400/Prithwishtutun/

Biography of A. P. J. Abdul Kalam

Avul Pakir Jainulabdeen Abdul Kalam, known as Dr. A. P. J. Abdul Kalam, was an Indian scientist and politician who served as the 11th President of India from 2002 to 2007.

Introduction

Dr. Kalam was born on October 15, 1931, in Rameswaram, Tamil Nadu, India. He was a renowned aerospace engineer, physicist, and scientist who played a key role in India's space and missile programs.

Early Life

Dr. Kalam was born in a middle-class Tamil Muslim family. His father was a boat owner and his mother was a housewife. He was the youngest of five siblings. Dr. Kalam's early life was marked by simplicity and hard work.

Education Life

Dr. Kalam completed his secondary education at Schwartz Higher Secondary School in Ramanathapuram. He then moved to Tiruchirappalli to study physics at St. Joseph's College. Later, he graduated from Madras Institute of Technology with a degree in aerospace engineering.

Later Life

Dr. Kalam joined the Defence Research and Development Organisation (DRDO) in 1958 and worked on various projects, including the development of India's first satellite launch vehicle. He later became the Scientific Adviser to the Defence Minister and played a key role in India's nuclear tests in 1998. Dr. Kalam was awarded the Bharat Ratna, India's highest civilian honor, in 1997.

Conclusion

Dr. A. P. J. Abdul Kalam was a true visionary and a great leader who inspired millions of people around the world. His contributions to India's space and missile programs are still remembered and celebrated today. He will always be remembered as a symbol of hope and inspiration for generations to come.

 1) পিঁয়াজের মতে বৌদ্ধিক বিকাশের স্তর গুলি কী? বৌদ্ধিক বিকাশের বিভিন্ন স্তরের বৈশিষ্ট্য ও শিক্ষাগত তাৎপর্য লেখ?/ পিঁয়াজের প্রজ্ঞামূলক বিকাশের সূত্রটি আলোচনা করো।

উঃ- পিঁয়াজের মতে বৌদ্ধিক বিকাশের স্তর গুলি হল – ১.  সংবেদন-চালকমূলক স্তর (Sensori Motor Stage), ২. প্রাক্-সক্রিয়তার স্তর (Pre-operational Stage), ৩. মূর্ত-সক্রিয়তামূলক স্তর (Concrete Operational Stage) এবং  ৪. যৌক্তিক সক্রিয়তার স্তর (Formal Operational Stage)

১.  সংবেদন-চালকমূলক স্তর (Sensori Motor Stage)

সময়সীমা: জন্মকাল থেকে 2 বছর পর্যন্ত

বৈশিষ্ট্য (Characteristics):

 1. আত্মকেন্দ্রিকতা (Egocentrism):

   - শিশু নিজের জগতে বাস করে।

   - নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকে।

   - অন্যের অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতন থাকে না।

   - শিশুদের মধ্যে সমাজসচেতনতা একেবারেই থাকে না।

 2. বস্তুর স্থায়িত্ব (Object Permanence):

   - বস্তুর স্থায়িত্ব সম্পর্কে কোনো বোধ থাকে না।

   - কোনো বস্তু বা ব্যক্তিকে দূরে সরিয়ে নিলে তারা মনে করে আর নেই।

   - বস্তুর আকৃতি, আকার, বর্ণ ইত্যাদির পার্থক্য নির্ণয় করতে পারে।

   - কার্যকারণ বুঝতে শেখে।

   - সময় ও দূরত্বের জ্ঞান হয় না।

 পিঁয়াজে এবং ইনহেল্ডার-এর 6টি ভাগে  ভাগ করেছেন :

1. প্রতিবর্ত ক্রিয়া (Reflexes) (0-1 মাস):

   - শিশুর প্রথম মাসের সময়কাল।

   - প্রাথমিক প্রতিবর্ত ক্রিয়া যেমন চোষা, ধরা, এবং চোখের পলক ফেলা।

 2. প্রাথমিক গঠনমূলক চক্র (Primary Circular Reactions) (1-4 মাস):

   - শিশু তার নিজের শরীরের সঙ্গে সম্পর্কিত পুনরাবৃত্ত ক্রিয়া শুরু করে।

   - যেমন আঙুল চোষা বা হাত-পা নাড়া।

 3. দ্বিতীয়ক গঠনমূলক চক্র (Secondary Circular Reactions) (4-8 মাস):

   - শিশুর ক্রিয়াগুলো নিজের শরীর থেকে বাইরের বস্তুর দিকে প্রসারিত হয়।

   - যেমন খেলনার সঙ্গে খেলা বা শব্দ করে আনন্দ পাওয়া।

4. গঠনমূলক সমন্বয় (Coordination of Secondary Circular Reactions) (8-12 মাস):

   - শিশু পূর্ববর্তী অর্জিত ক্ষমতা এবং অভিজ্ঞতা সমন্বয় করতে শেখে।

   - যেমন লক্ষ্যবস্তু পাওয়া বা সরানো।

 5. তৃতীয়ক গঠনমূলক চক্র (Tertiary Circular Reactions) (12-18 মাস):

   - শিশুর ক্রিয়াগুলো আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা মূলক হয়ে ওঠে।

   - যেমন বস্তু নিয়ে বিভিন্ন ভাবে খেলা করা।

 6. মানসিক উপস্থাপন (Mental Representation) (18-24 মাস):

   - শিশু মানসিকভাবে বস্তুর চিত্র ধারণ করতে সক্ষম হয়।

   - যেমন পূর্ব অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে নতুন সমস্যার সমাধান করা।

শিক্ষাগত তাৎপর্য:

   - শিশুদের নিকট বিভিন্ন আকার, আকৃতি ও খেলনার বস্তু প্রদান।

   - বিভিন্ন ধরণের খেলনা সরবরাহ করতে হবে।

   - বস্তুর আকার, আকৃতি, বর্ণ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন।

   - দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ব্যবহার শেখা।

   - শক্ত, নরম, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বৃত্ত, স্থবির, গতিশীল বস্তু সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন।

   - শিশুর প্রজ্ঞামূলক বিকাশের জন্য পারিপার্শ্বিক বস্তুর সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করানো।

   - বস্তুকে স্পর্শ করা, মুখে দেওয়া, সরিয়ে দেওয়া, কাছে টেনে নেওয়া, ধরার, ছোড়ার, উপর থেকে ফেলার মত প্রতিক্রিয়া করা।

   - সংবেদন-চালকমূলক ক্রিয়ার দ্বারা শেখা।

২. প্রাক্-সক্রিয়তার স্তর (Pre-operational Stage)

সময়সীমা: 2 বছর থেকে 7 বছর

বৈশিষ্ট্য (Characteristics):

1. বাস্তববাদ (Realism):

   - শিশু ধীরে ধীরে প্রকৃত জগতের অস্তিত্ব স্বীকার করে।

   - বহির্জগৎ ও অন্তর্জগৎ সম্পর্কে জ্ঞান হয়।

2. সর্বপ্রাণবাদ (Animism):

   - সব বস্তুকেই সজীব বলে মনে করে।

   - চারটি স্তর:

     - প্রায় সব বস্তুই সজীব।

     - কেবল চলনক্ষম বস্তু সজীব।

     - স্বতঃস্ফূর্তভাবে চলনক্ষম বস্তু সজীব।

     - সচেতনতা কেবল জীবজগতে সীমাবদ্ধ।

3. কৃত্রিমতা (Artificiality):

   - সবকিছুই মানুষের সৃষ্টি মনে করে।

   - উদাহরণ: 'চাঁদ মেঘ থেকে আসে'।

4. অবযুক্তিপূর্ণ বিচার (Transductive Reasoning):

   - অযৌক্তিকভাবে এক থেকে অন্যটির বিচার।

   - উদাহরণ: 'সূর্য থেমে আছে কারণ এটি হলুদ'।

সীমাবদ্ধতা (Limitations):

 1. আংশিক বিচার:

   - বস্তুর বিভিন্ন অংশের মধ্যে সীমাবদ্ধতা বিচার করে না।

 2. আত্মকেন্দ্রিকতা:

   - বস্তুকে নিজের মতো করে দেখে, অন্যের মতামত বিচার করে না।

 3. বিপরীতমুখী প্রক্রিয়া বোঝা:

   - 2 + 2 = 4 বুঝতে পারে, কিন্তু 4 - 2 = 2 বুঝতে পারে না।

 শিক্ষাগত তাৎপর্য (Educational Significance):

 1. বিলম্বিত অনুকরণ (Delayed Imitation):

   - পূর্বে দেখা কাজ অনুকরণ করতে পারে।

 2. রূপক অভিনয় (Mental Acting):

   - ঘুমিয়ে পড়ার ভান করে বা অন্য কিছু ভাবতে ভালোবাসে।

 3. অঙ্কন (Drawing):

   - কল্পনাগুলিকে অঙ্কনের মাধ্যমে প্রকাশ করে।

 4. মানসিক প্রতিকল্প (Mental Image):

   - মানসিক প্রতিকল্প গঠন করতে পারে, কিন্তু পরিবর্তন বা অনুমান করতে পারে না।

 5. ভাষা (Language):

   - চিন্তার বাহন হিসেবে ভাষা ব্যবহার করে।

 শিক্ষকদের করণীয়:

 1. ছবি ব্যবহার:

   - ছবি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করা।

 2. গোলাকার বস্তু ব্যবহার:

   - বস্তু সাজিয়ে শিশুদের জিজ্ঞাসা করা, কোনটি বৃহৎ।

 উদাহরণ:

 1. ছবি দেখানো ও গল্প বলা:

   - ছবি দেখে গল্প বলার অনুপ্রেরণা দেওয়া।

2. বস্তু বিন্যাস:

   - গোলাকার বস্তু বিভিন্নভাবে সাজিয়ে তার উপর প্রশ্ন করা।

এগুলো শিক্ষার্থীদের প্রজ্ঞা বিকাশে সহায়তা করে।

৩. মূর্ত-সক্রিয়তামূলক স্তর (Concrete Operational Stage)

 সময়সীমা: 7 থেকে 11 বছর

 বৈশিষ্ট্য:

1. সংরক্ষণ (Conservation):

   - কোনো বস্তুর বাহ্যিক কিছু পরিবর্তন হলেও মূল বস্তুটির কোনো পরিবর্তন হয় না।

   - পিঁয়াজে-র পরীক্ষা: দুটি পাত্রের জল তৃতীয় পাত্রে ঢেলে সমান পরিমাণে থাকার ধারণা।

2. সমতা বা অভেদের যুক্তি:

   - শিশুরা বুঝতে পারে যে, অতিরিক্ত জল ঢালা হয়নি বা ফেলে দেওয়া হয়নি।

3. বিপরীতমুখিতার যুক্তি:

   - শিশুরা বোঝে, জল পূর্বের পাত্রে ফিরিয়ে নিলে একই পরিমাণ থাকবে।

4. পূরণের যুক্তি:

   - শিশুরা বুঝতে পারে, জারের উচ্চতা বেশি কারণ এটি সরু।

5. ক্রমপর্যায় (Seriation):

   - বস্তুর আকার বৃদ্ধি বা হ্রাসের প্রেক্ষিতে বিন্যাস করা।

6. শ্রেণিকরণ (Classification):

   - অধিক সংখ্যক বস্তুর মধ্যে সাদৃশ্য বা সাধারণ গুণাবলির প্রেক্ষিতে একত্রীকরণ।

7. সংখ্যার ধারণা (Number Concept):

   - সংখ্যা সম্পর্কে সঠিক ধারণা।

 শিক্ষাগত তাৎপর্য:

- শিক্ষার্থীদের মূর্ত এবং উপযুক্ত কাজের সঙ্গে যুক্ত করা।

- সাধারণ উপকরণ ব্যবহার করে শ্রেণিকরণ এবং ক্রমকরণের শিক্ষা।

 ৪. যৌক্তিক সক্রিয়তার স্তর (Formal Operational Stage)

 সময়সীমা: 11 থেকে 18 বছর

 বৈশিষ্ট্য:

1. সম্ভাবনা থেকে বাস্তব পৃথকীকরণ:

   - সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ এবং উত্তম পথের সিদ্ধান্ত নেওয়া।

2. তথ্যসংগ্রহ এবং সমন্বয়:

   - প্রয়োজনমতো তথ্যসংগ্রহ এবং সমস্যার সমাধান।

3. Hypothetico-deductive thinking:

   - সংগৃহীত তথ্যগুলি পরীক্ষা করে দেখা।

 শিক্ষাগত তাৎপর্য:

- শিক্ষার্থীদের তথ্য ব্যাখ্যা এবং কারণ দর্শানো।

- শিক্ষার্থীদের মূর্ত উদাহরণের সাহায্যে সচেতন করে তোলা।

 পিঁয়াজে-র তত্ত্বের শিক্ষাগত তাৎপর্য

1. প্রজ্ঞার বিকাশ:

   - আত্তীকরণ, সহযোজন এবং সাংগঠনিকীকরণের মাধ্যমে প্রজ্ঞার বিকাশ।

2. শিক্ষণ পদ্ধতির গুরুত্ব:

   - প্রতিটি স্তরের প্রজ্ঞামূলক বিকাশের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষণ পদ্ধতি ও বিষয় নির্ধারণ।

3. ভাষা এবং ধারণা গঠন:

   - ভাষার উপর, ধারণা গঠনের উপর গুরুত্ব।

4. মূর্ত অভিজ্ঞতা এবং বাচনিক রূপান্তর:

   - শৈশবে ভাষার উপর, বাল্যকালে মূর্ত অভিজ্ঞতা এবং বিদ্যালয়ের অন্তিম লগ্নে যুক্তিভিত্তিক চিন্তার উপর গুরুত্ব।

5. শিক্ষণ কার্যক্রম:

   - প্রতিটি স্তরের কার্যাবলি বিবেচনা করে শিক্ষণ পদ্ধতি নির্ধারণ।

2) গেস্টাল্ট তত্ত্ব কী? এর শিক্ষাগত তাৎপর্য লেখো।

উঃ- গেস্টাল্ট তত্ত্বের সংজ্ঞা: গেস্টাল্ট তত্ত্ব হলো একটি মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব যা জার্মান মনস্তাত্ত্বিকদের দ্বারা ১৯২০-এর দশকে বিকশিত হয়েছিল। এই তত্ত্বটি মানুষের মানসিকতা ও আচরণের সামগ্রিকতা ব্যাখ্যা করে এবং ধারণা দেয় যে সমগ্র সব সময় তার অংশের যোগফলের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

মূল ধারণা: গেস্টাল্ট তত্ত্বের মূল ধারণা হলো "The whole is different from the sum of its parts" অর্থাৎ, পূর্ণাঙ্গ কোনো কিছুর মানে তার অংশগুলির যোগফলের চেয়ে আলাদা এবং বেশি।

ধারণাগুলি: গেস্টাল্ট তত্ত্বে পারসেপশন বা ধরণাবিশ্লেষণের কয়েকটি মূল ধারণা রয়েছে যেমন প্রগন্যাজ (figure-ground organization), সাদৃশ্য (similarity), নৈকট্য (proximity), ধারাবাহিকতা (continuity), এবং বন্ধকরণ (closure)।

এর শিক্ষাগত তাৎপর্য:

1. শিক্ষার গঠনমূলক পদ্ধতি: গেস্টাল্ট তত্ত্ব শিক্ষায় গঠনমূলক পদ্ধতি প্রয়োগ করে, যেখানে শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ ধারণা বুঝতে উৎসাহিত করা হয়।

2. সমস্যা সমাধান: শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করতে সহায়তা করে।

3. বিষয়বস্তুর আয়ত্ত: বিষয়বস্তুর সামগ্রিক ধারণা পেতে সাহায্য করে, যা শিক্ষার্থীদের একক তথ্য বা অংশের চেয়ে সম্পূর্ণ ধারণা আয়ত্ত করতে সহায়ক।

4. সৃষ্টিশীলতা ও উদ্ভাবন: শিক্ষার্থীদের সৃষ্টিশীল ও উদ্ভাবনী চিন্তা করতে উৎসাহিত করে।

5. মানসিক উন্নয়ন: শিক্ষার্থীদের মানসিক ও বৌদ্ধিক উন্নয়নে সহায়তা করে, যা তাদের শিক্ষায় এবং জীবনে সফল হতে সহায়ক।